ABOUT ঢাকার বিখ্যাত শর্মা

About ঢাকার বিখ্যাত শর্মা

About ঢাকার বিখ্যাত শর্মা

Blog Article

মোঘল যুগে, মোঘলরা যেখানেই যেত, সেখানেই দূর্গ নির্মাণ করত। আর এভাবেই দূর্গকে ঘিরে আশেপাশে বাজার বসত। দূর্গকে কেন্দ্র করে যেসব বাজার গড়ে উঠত, তাদের ‘পদশাহী বাজার’ বলা হত। এভাবে চকবাজার, একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক কেন্দ্র হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। বাণিজ্যিক কেন্দ্র হয়ে ওঠার পেছনে চকবাজারের আরেকটি কারণ আছে। চকবাজারকে পূর্বে ‘নাখাস’ নামেও ডাকা হতো। ‘নাখাস’ শব্দের অর্থ ক্রীতদাস। প্রথমদিকে এখানে ক্রীতদাস বেচাকেনা হতো, তাই এ সূত্রেই হয়ত বাজার বসেছিলো আজকের চকে।

লেখাগুলো ক্রিয়েটিভ কমন্স অ্যাট্রিবিউশন/শেয়ার-আলাইক লাইসেন্সের আওতাভুক্ত; এর সাথে বাড়তি শর্ত প্রযোজ্য হতে পারে। এই সাইট ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি এর ব্যবহারের শর্তাবলী ও গোপনীয়তা নীতির সাথে সম্মত হচ্ছেন। উইকিপিডিয়া® একটি অলাভজনক সংস্থা, যা উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের একটি নিবন্ধিত ট্রেডমার্ক।

তবে সাবরি ব্রাদার্সও কাওয়ালি সংগীত শিল্পের একটি বড় মুখ। ১৯৫৬ থেকে টানা ৬০ বছরেরও বেশি সময় ধরে একাধারে কাওয়ালি গান ঢাকার বিখ্যাত শর্মা পরিবেশন করে আসছে তারা। ৫৩টি অ্যালবাম প্রকাশ পেয়েছে তাদের।

প্রাপ্তিস্থান: ৩০ শহীদ নজরুল ইসলাম স্মরণী

ছবির ক্যাপশান, কাওয়ালি গানগুলো অনেকটা ঈশ্বরের সাথে কথোপকথনের মতো হয়

সুফি ইসলামী আখ্যানের উপর ভিত্তি করে রচিত এই গানগুলো শুরুতে পাঞ্জাবের আশেপাশের সুফি মাজারগুলিতে একটি আধ্যাত্মিক সংগীত হিসেবে পরিবেশন করা হতো।

কোক স্টুডিও পাকিস্তানের গান যেভাবে ভারতীয়দের হৃদয় জয় করেছে৩০ মে ২০২২

নিজামুদ্দিন আউলিয়ার সময় বাদ্যযন্ত্র ব্যবহার এবং নারী ও শিশুদের অংশগ্রহণ নিষেধ ছিল। পরে তার শিষ্য আমীর খসরু কাওয়ালি গানের সংস্কার করেন এবং একে একটি প্রথাবদ্ধ রূপ দেন।

কবি কাজী নজরুল ইসলামের হাত ধরেই বাংলাদেশে বাংলা ভাষায় এই সংগীতের এই ধারাটি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।

ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে টিএসসিতে কাওয়ালি গানের আসরে হামলার অভিযোগ১২ জানুয়ারি ২০২২

প্রাপ্তিস্থান: ৩৪/এ ভাটের মসজিদ সংলগ্ন, লালবাগ

৮৪. নিউমার্কেট এরিয়ায় পেয়ারা, আম মাখানো।

সম্রাট আওরঙ্গজেবের পুত্র যুবরাজ শাহজাদা আজম ১৬৭৮ খ্রিষ্টাব্দে লালবাগ দূর্গের নির্মাণ কাজ শুরু করেন। বর্তমানে লালবাগ কেল্লার সুবেদার শায়েস্তা খাঁনের বাসভবন ও দরবার হল জাদুঘর হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এখানে আরো দেখতে পাবেন মনোরম বাগান, পরীবিবির সমাধি সৌধ, লালবাগ কেল্লা মসজিদ, ফোয়ারা, আরো কিছু সমাধি এবং তৎকালীন সময় যুদ্ধে ব্যবহৃত কামান ইত্যাদি। সপ্তাহের রবি ও সোমবার যথাক্রমে পূর্ণ ও অর্ধ দিবস এবং সকল সরকারী ছুটির দিনে লালবাগ কেল্লা বন্ধ থাকে।

বিবিসির ওপর কেন আপনি আস্থা রাখতে পারেন

Report this page